![মেকলে মিনিটস কী? ভারতের পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে 'মেকলে মিনিটস'র অবদান:](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEizcdSZk8qNKDDe72thxpPxM2_52xbQuOL4dov12MHF1mCyPE5Me3f-HspHhKgd0bcOvnr-Cfvsg-1H4kO5Unb69Hq1g54YLOCBaQOwkRTaQfMP_KE05YkttMG5Clitod3wGQk9HHnhTH7UPUZnjNtovsyJzsMgFeAh-HWRK4s-guMDzheyBpnoE3p6/w700/AddText_03-10-11.25.37.jpg)
History
মেকলে মিনিটস কী? ভারতের পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে 'মেকলে মিনিটস'র অবদান:
মেকলে মিনিটস কী?
লর্ড বেন্টিঙ্ক-এর আইন সচিব টমাস ব্যাবিংটন মেকলে 'জনশিক্ষা কমিটি'র সভাপতি নিযুক্ত হন। এসময় এদেশে প্রাচ্য-পাশ্চাত্য পদ্ধতিতে শিক্ষাদান করা উচিত এই প্রশ্নে এই কমিটির সদস্যরা প্রাচ্যবাদী ও পাশ্চাত্যবাদী - এই দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েন। উগ্র পাশ্চাত্যবাদী মেকলে - ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের দাবী জানিয়ে ১৮৩৫ সালের ২ ফেব্রুয়ারি লর্ড বেন্টিঙ্ক-এর কাছে একটি প্রস্তাব পেশ করেন। এই প্ৰস্তাব 'মেকলে মিনিটস' বা 'মেকলে প্রস্তাব' নামে পরিচিত।ভারতের পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে 'মেকলে মিনিটস'র অবদান কী?
জনশিক্ষা কমিটির সভাপতি টমাস ব্যাবিংটন মেকলে ১৮৩৫ সালে ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের দাবিতে লর্ড বেন্টিং-এর কাছে একটি প্রস্তাব পেশ করেন, যা 'মেকলে মিনিটস' বা 'মেকলে প্রস্তাব' নামে পরিচিত।
তাঁর মতে, এ দেশের উচ্চ ও মধ্যবিত্তদের মধ্যে ইংরেজি শিক্ষার প্রসার ঘটিয়ে 'চুইয়ে পড়া নীতি' অনুসারে তা ক্রমশ সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়বে। এর ফলে ভারতে এমন একটি সম্প্রদায়ের আত্মপ্রকাশ ঘটবে যারা 'রক্তবর্ণে ভারতীয় হলেও রুচি, মত, নৈতিকতা ও বুদ্ধিমত্তায় ইংরেজদের সমতুল্য হয়ে যাবে।
তাঁর সুপারিশ মেনে লর্ড বেন্টিং এদেশে ইংরেজি শিক্ষার প্রসারকে সরকারি নীতি হিসেবে ঘোষণা করেন। ফলে এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটে।
0 Comments: